- Advertisement -
Your Ads Here 100x100 |
---|
খবরের দেশ ডেস্ক :
দুপুরে শায়ানের লাশবাহী গাড়ি বাড়ির সামনে আসে। গাড়ি শব্দ শুনেই কাঁদতে কাঁদতে ছুটে আসছিলেন তিনি। এসময় কয়েকজন তাকে ধরে রাখেন। এরপর তিনি তাদের ভেদ করে সায়ানের লাশবাহী গাড়ির কাছে ছুটে যেতে যান। সবাই তাকে বুঝিয়ে বাড়ির ভেতর দিকে নিয়ে গেলেও কান্না থামেনি তার।
শায়ানের বাবা মাইলস্টোন কলেজ শাখার রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এএফএম ইউসুফও আসেন। গাড়ি থেকে নামতেই বন্ধু ও স্বজনদের জড়িয়ে কাতর হয়ে পড়েন তিনি।
আর সবাইকে বলছিলেন, ‘আমিতো কারো ক্ষতি করি নাই। আমার ছেলে মেধাবী ছিল। ক্লাসে সে প্রথম হতো। এতো সুন্দর, এতো স্মার্ট ছিল। আমার ছেলেরে আমি সবসময় আইনস্টাইন বলে ডাকতাম। কখনো দুষ্টামি করেও মিথ্যা কথা বলি নাই। আমার সঙ্গে কেন এমন হল’।