স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. কর্নেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘পুলিশ বিভাগের সংস্কারের অংশ হিসেবে একটি পাইলট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সারা দেশে অনলাইনে মামলা ও জিডি গ্রহণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর জন্য আর থানায় আসতে হবে না। এ ছাড়া আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাচের কক্ষ করে দেওয়া হবে।
এতে বাইরে থেকেই দেখা যাবে তার সঙ্গে কী রকম আচরণ করা হচ্ছে।’
আজ মঙ্গলবার (১০ জুন) সকাল ১০টার দিকে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে যেই জড়িত থাকবে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ অথবা পোশাকধারী কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইতিমধ্যে অনেককে শাস্তির আওতায় আনাও হয়েছে। জুলাই-আগস্টের হত্যা মামলাগুলোর বাদী জনগণ। এসব মামলার আসামি অনেক বেশি থাকায় এবং কে দোষী আর কে নির্দোষ, তা বের করে তদন্ত কার্যক্রম শেষ করতে দেরি হচ্ছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি সবচেয়ে বড় সমস্যা।
এটা কন্ট্রোলে আনতে পারলে দেশ অনেক এগিয়ে যেত।’তিনি আরো বলেন, ‘দেশের অনেক থানায় নিজস্ব ভবন না থাকার কারণে ভাড়া করা ভবনে পুলিশি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বিশেষ করে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের গাছা থানার পুলিশের থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা কেমন এই বিষয়ে পরিদর্শন করতে এসেছি।’
খবরের দেশ ডেস্কঃ
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সৃষ্ট মৌসুমি লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে এখন সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত...