ইউরোপ এখন তীব্রভাবে কূটনীতির পথে হাঁটছে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইসরায়েল‑ইরান বিমান যুদ্ধের সম্ভাব্য ভূমিকাকে পুনর্বিবেচনা করছেন। এই ঘটনা এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে ইউরোপের প্রতিক্রিয়াগুলো নিচে আন্তরিকভাবে বিশ্লেষণ করা হলো:
ট্রাম্প জানিয়েছেন তিনি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন, ইউএসকে ইরান‑ইসরায়েল সংঘর্ষে সরাসরি যুক্ত করা হবে কিনা ।পারমাণবিক বিষয়গুলোতে আলোচনার জন্যও ইরানের সাথে অতর্কিত যোগাযোগের সম্ভাবনা রয়েছে ।
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি জেনেভায় ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে, যেখানে তারা পারমাণবিক মনিটরিং পুনরায় চালু ও ক্ষেপণাস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আলোচনা করবে ।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জি-৭ নেতারা ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা নিয়ে সর্তকতা প্রকাশ করে শান্তিবাদী উপায়ে সমস্যার সমাধান দাবি করেছেন ।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কির স্টারমার ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি যুদ্ধের পরিবর্তে কূটনীতির উপর জোর দিয়েছেন ।
খবরের দেশ ডেস্কঃ
কানাডায় মৃত্যুবরণ করা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) প্রাক্তন শিক্ষার্থী শাশ্বত সৌম্যের মরদেহ দেশে ফিরেছে। শুক্রবার (২০ জুন)...