- Advertisement -
Your Ads Here 100x100 |
---|
খবরের দেশ ডেস্ক :
সম্প্রতি নিজের ফেসবুকে আব্দুর নুর তুষার লিখেছেন- এবার নতুন যুক্তি এসেছে। আমি মন্ত্রী পদমর্যাদার বলে বলিয়ান হয়ে বন্দুক ক্রয় করেছি। তার ফেসবুক এডমিন তার হয়ে এই যুক্তি লিখেছেন। পদের জোরে কিছু হাসিল করাই তো আওয়ামী আচরণ। তাই নয় কি! সম্প্রতি নিজের ফেসবুকে লিখেন আব্দুর নুর তুষার
১.তিনি মন্ত্রী পদে গিয়ে বন্দুক কেনার পয়সা কামাই করেছেন।
২.দশ মাসে দশ লাখ টাকা বেতন পেয়েছেন ধরে নিলাম। এই বন্দুকের দাম কতো?
৩.এই বন্দুক ব্যবহার ও রক্ষনাবেক্ষন কবে কোথায় কিভাবে শিখেছেন?
৪. বন্দুক রাখতে সিন্দুক লাগে মানে ভল্ট। এই ভল্ট কিনেছেন? কোথা থেকে? দাম কতো?
৫. রোজ সচিবালয়ে – মন্ত্রীসভার বৈঠকে এই বন্দুক নিয়ে যান?
৬. সারাদেশের লোককে মবের হাতে নিরাপত্তাহীন রেখে – প্রেসার সচিব দিয়ে মবকে প্রেসার গ্রুপ বানিয়ে নিজে বন্দুক হাতে নিজের নিরাপত্তা দিচ্ছেন?
৭. লাইসেন্সধারীদের অস্ত্র জমা নিয়ে নিজে পদাধিকার এর জোরে অস্ত্র নিয়ে ঘুরছেন?
৮. এভাবে বন্দুক বা গুলি বহন লাইসেন্স বাতিল হবার মতো অন্যায়। আপনি প্রোটোকল অফিসারের হাতে গুলি দিলেন কিভাবে? লাইসেন্সের শর্ত অনুযায়ী সে এই গুলি বহন করতে পারে?
৯. এই অস্ত্রের বিবরণ কি ও মূল্য কতো?
আওয়ামীলীগ এর আমলে একজন এরকম বিমান বন্দরে ধরা খেয়েছিলো। শেখ পরিবারের এক লাল প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে বন্দুক নিয়ে ঢুকেছিলো। বন্দুকবিষয়ক আচরণে এই উপদেষ্টার সাথে ওদের কোনো পার্থক্য নাই। বিগত প্রধানমন্ত্রীর চারশ কোটির ভৃত্য আর এই উপদেষ্টার তিনশ এগারো কোটির প্রাক্তন এপিএসের যেমন কোন পার্থক্য নাই।