তাসনিম আফরোজা আয়মান দাদীর বড় প্রিয় ছিলো। ছুটির পর গাড়ী চালক নিতে এসে দোলনায় ওর ব্যাগ পায় । আয়মান প্রতিদিন দোলনায় থাকতো বসে ওখান থেকে গাড়ি চালক তাকে এসে বাসায় নিয়ে যেত। প্রায় দেড় ঘন্টা পর অন্য মোবাইল থেকে নিজেই ফোন করে দাদিকে। আমি পুড়ে গেছি দাদী।
আয়মানের ফুপু শিউলি বলছিলেন সে কথা।শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের ইসমাইল হোসেন বাপ্পির মেয়ে আয়মান। মাইলস্টোন স্কুলের চতুর্থ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ছিলেন। আয়মান আকাশের তারা হয়ে গেলো। ফুলোগুলো ঝরেই পড়ছে।