- Advertisement -
Your Ads Here 100x100 |
---|
খবরের দেশ ডেস্ক :
অনেকের ধারণা জিম করা মানেই সপ্তাহে ৫-৬ দিন ২ ঘন্টা করে টাইম দেওয়া।
এই কাম করলে বেশিরভাগ মানুষের ওভার-ট্রেইনিং হয়।
বিশেষ করে যারা অফিস-আদালত, ব্যাবসা-বানিজ্য, ঘর-সংসার করেন তাদের জন্য এই রকম রুটিন একেবারেই ভালো না। তাদের জন্য বেস্ট হচ্ছে সপ্তাহে ৩-৪ দিন ১ ঘন্টার মত টাইম দেওয়া।স্মার্টলি এক্সারসাইজ রুটিন বানাতে পারলে, এর মধ্যেই ম্যাজিক ঘটানো যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, অনেকে জানে না কিভাবে এরকম স্মার্ট রুটিন বানানো যায়। তাদের জন্য কিছু টিপসঃ
১। একটা বডি পার্ট সপ্তাহে ২-৩ বার হিট করা। (তাহলে অনেক অনেক এক্সারসাইজ করা লাগে না প্রতি বডি-পার্টের জন্য।)
এর জন্য সপ্তাহে ৩ দিন ফুলবডি কিংবা ৪ দিন আপার-লোয়ার স্প্লিট ফলো করা যেতে পারে।
২। দিনে ৬-১০ টার বেশি এক্সারসাইজ না করা। এক্ষেত্রে এক্সারসাইজ চয়েস খুব ইম্পর্ট্যান্ট।
৩। ইউজ ডিরেক্ট-ইনডিরেক্ট মেথড।
উদাহরণঃ একদিন বাইসেপের জন্য ডিরেক্ট এক্সারসাইজ রাখবেন (যে কোন ধরণের কার্ল), আরেকদিন ইনডিরেক্টলি ব্যাকের সাথে বাইসেপ যাবে। ধরেন চিন আপ কিংবা আন্ডারহ্যান্ড গ্রিপ ল্যাট পুলডাউন।
সেইম কাজ করা যায় ট্রাইসেপ এবং শোল্ডারের ক্ষেত্রেও।
৪। রিডানডেন্ট এক্সারসাইজ বাদ দিতে হবে।
রিডান্ডেন্ট এক্সারসাইজ হচ্ছে, যখন দুটা এক্সারসাইজ সেইম মাসেলকে সেইমভাবে হিট করে।
উদাহরণঃ ডাম্বেল কার্ল আর বারবেল কার্ল রিডানডেন্ট এক্সারসাইজ, তেমনি প্যারালাল বার ডিপস আর ডিক্লাইন বেঞ্চ প্রেস রিডানডেন্ট এক্সারসাইজ।
এভাবে রুটিন ডেভেলপ করতে পারলে ওভার-ট্রেইনিং’এর ঝুঁকিও এড়ানো যায়, আর লাইফের বাকি সবকিছু মেইনটেইন করেও ফিট থাকা যায়।