Your Ads Here 100x100 |
---|
খবরের দেশ ডেস্ক :
গরমে ফুরফুরে আমেজ নিয়ে আসে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা আমাদের কাছে বহুল পরিচিত শব্দ এসির শীতল বাতাস। বাড়ি বা অফিস—দীর্ঘক্ষণ এসির কৃত্রিম বাতাসে থাকলে ত্বকের আর্দ্রতায় টান পড়ে, তখন ত্বকের ক্ষতি হয়। ত্বক শুষ্ক করার পাশাপাশি স্বাভাবিক ও তৈলাক্ত ত্বকেও সমস্যা বেড়ে যায়।
দীর্ঘ সময় এসির ঠাণ্ডা বাতাসে থাকলে ত্বকের আবরণের নিচের পানি শুকিয়ে যায়।
এর ফলে চুলকানি হওয়া, ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, ত্বক ফেটে যাওয়া, ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া, ত্বকে দ্রুত ভাঁজ পড়ার মতো সমস্যা হতে পারে।
অতিরিক্ত এসি নির্ভরশীলতা ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে
# একটানা এসির মধ্যে থাকলে ত্বক ও চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, এসির ঠান্ডা বাতাসে আর্দ্রতা থাকে না। এ কারণে এসি রুমে মেকআপ নষ্ট হয় না।
কিন্তু তা ত্বকের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
# দিনের বেশির ভাগ সময়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে থাকলে ত্বকের আর্দ্রতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আমাদের ত্বকের আবরণের নিচে পানির স্তর রয়েছে। দীর্ঘক্ষণ এসির মধ্যে থাকার ফলে ত্বকের এই পানির স্তর কমতে শুরু করে।
যা ত্বককে করে তোলে মসৃণ ও খসখসে। কৃত্রিম ঠান্ডা বাতাসে শুষ্ক ত্বকের পাশাপাশি স্বাভাবিক ও তৈলাক্ত ত্বকও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
# দীর্ঘক্ষণ এমন কৃত্রিম ঠান্ডা পরিবেশে থাকার ফলে ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া, ত্বকে ভাঁজ পড়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়, যা কম বয়সে ত্বকে বলিরেখা পড়ার বড় একটি কারণ।
# ডার্মাটোলজিস্টরা বলছেন, দীর্ঘ সময় এসিতে থাকলে ঠান্ডা আবহাওয়ায় চুলের ওপরে আবরণ হিসেবে থাকা ময়েশ্চার কমতে শুরু করে। যা অকারণে চুল ঝরে পড়ার সমস্যা সৃষ্টি করে।