26.9 C
Dhaka
রবিবার, সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৫

কি আছে রেহানা ও সালমানের কথোপকথনে

জনপ্রিয়
- Advertisement -
Your Ads Here
100x100
খবরের দেশ ডেস্ক :
সংবাদ প্রতিবেদনের বরাতে— ইটিভি এইচডিতে সম্প্রতি প্রচারিত “সালমান-রেহানা ফোনালাপ ফাঁস” শিরোনামের একটি কথোপকথনে শেখ রেহানা ও সালমান এফ রহমানের মধ্যে নিরাপত্তাজনিত জরুরি পরিস্থিতির  উঠে এসেছে। আলোচনায় বারবার বলা হয়েছে ওই স্থানে থাকা নিরাপদ নয় এবং অবিলম্বে স্থান ত্যাগ করার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ রেহানা।
রেহানা কথোপকথনে সালমানকে দ্রুত বর্তমান অবস্থান ছেড়ে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেন। কথার এক পর্যায়ে তিনি প্রশ্ন করেন, “থাকেন না?”— যা ইঙ্গিত করে ওই জায়গায় থাকা ঝুঁকিপূর্ণ। সালমানও দ্রুত সম্মতি জানিয়ে বলেন, “হ্যাঁ, ঠিক আছে।”
পরিবারের নিরাপত্তার বিষয়ে বলা হয়, তারা “অন্য জায়গায় আছি” এবং “ববি, টুলি, রুপি” নামের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে আছেন ও কনভিন্স করা হয়েছে—যা বোঝায় তারা ইতোমধ্যেই নিরাপদ স্থানে সরে গেছে বা সরে যেতে প্রস্তুত।
রেহানা সালমানকে বিশেষভাবে নির্দেশ দেন “শায়ান আর জয়” অনুসরণ করতে এবং “এক সেকেন্ডও দেরি করবেন না, যত দ্রুত সম্ভব চলে যান” বলে চাপ দিয়েছেন — যা পরিস্থিতির তীব্রতা প্রকাশ করে।
কথোপকথনের একটি অংশে রেহানা উল্লেখ করেন, “শম্পার বাসায় গেছে, ফটো তুলছে এবং চারিদিক সাদা ধোপাপরা দাড়িওয়ালা”—এই বর্ণনা থেকে মনে করা হচ্ছে তাঁদের দিকে কেউ নজর রাখছে বা পর্যবেক্ষণ চলছে; “সাদা ধোপাপরা দাড়িওয়ালা” কোনো কর্তৃপক্ষ বা প্রভাবশালী গোষ্ঠীর প্রতিনিধিকে নির্দেশ করে থাকতে পারে।
সালমান কথোপকথনে প্রতিশ্রুতি দেন যে তিনি নিজে দ্রুত বেরিয়ে আসবেন এবং প্রয়োজনে “আনিসুল হককেও বের করে ফেলি”—এটি ইঙ্গিত করে আরও কেউ এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও তাদের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে।
কথোপকথনের শেষভাগে রেহানা আবার বলেন, “এখানে একদম থাকা সেইফ না” এবং “আমি কনভিন্স করতেছি যে মানে যা আসে, ওইটা করবো”—অর্থাৎ স্থায়ীভাবে ওই স্থানে থাকা অনুচিত ও সকলকে ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সামগ্রিকভাবে এই ফোনালাপটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, শিশুমতি সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সম্ভাব্য রাজনৈতিক চাপ–এই তিনটি বিষয়ের সংযোগকে ফুটিয়ে তুলছে। তবে এ কথোপকথনটির সত্যতা, প্রেক্ষাপট ও পূর্ণাঙ্গতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া ছাড়া এটিকে চূড়ান্ত রাজনৈতিক ব্যাখ্যায় আরোপ করা ঠিক হবে না।
- Advertisement -spot_img
সর্বশেষ

শেষ পর্যন্ত হাসল বাংলাদেশ

  খেলাধুলা ডেস্ক : জয় থেকে তখনও ২৫ রান দূরে ছিল বাংলাদেশ। ধারাভাষ্যকার সঞ্জয় মাঞ্জরেকার বলছিলেন, “এখন থেকে ম্যাচটা একমাত্র বাংলাদেশেরই।”...