জয় থেকে তখনও ২৫ রান দূরে ছিল বাংলাদেশ। ধারাভাষ্যকার সঞ্জয় মাঞ্জরেকার বলছিলেন, “এখন থেকে ম্যাচটা একমাত্র বাংলাদেশেরই।” জিতবে বাংলাদেশ। কিন্তু তাওহীদ হৃদয়ের আউটের পর এক মুহূর্তের জন্য শঙ্কা ফিরে এসেছিল।
শেষ ওভারের শুরুতে জাকের আলীর চার, তারপর ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বিদায়—স্কোর সমতায় গিয়েও দাঁড়ায়। সঙ্গে শেখ মাহেদির আউট, মনে হচ্ছিল আবারও ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হবে। তবে নাসুম আহমেদের ঠাণ্ডা মাথার এক রানেই মুছে যায় সব শঙ্কা। ৪ উইকেটের দারুণ জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ, শুরুটা হয় দুর্দান্তভাবেই।
কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলায় মোছাঃ মর্জিনা খাতুন নামে ফকিরের কুটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকার বিরুদ্ধে নিয়ম বহির্ভূতভাবে দীর্ঘদিন বিদেশে...