32 C
Dhaka
শনিবার, মার্চ ১৫, ২০২৫

চুয়েটে গাঁজা সেবনের অভিযোগে চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

জনপ্রিয়
- Advertisement -
Your Ads Here
100x100

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) এক আবাসিক হলে মাদক সেবনের অভিযোগে চার শিক্ষার্থীকে দুই বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তাঁদের হল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব ও ছাত্রকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. মাহবুবুল আলমের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) এক আবাসিক হলে মাদক সেবনের অভিযোগে চার শিক্ষার্থীকে দুই বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তাঁদের হল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব ও ছাত্রকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. মাহবুবুল আলমের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন পুরকৌশল বিভাগের এবং একজন যন্ত্রকৌশল বিভাগের ছাত্র। তাঁরা শহিদ মোহাম্মদ শাহ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত রোববার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে হলের একটি কক্ষে অভিযান চালান প্রভোস্ট ও সহকারী প্রভোস্টরা। এ সময় চার শিক্ষার্থী ও দুই ক্যানটিন বয়কে সন্দেহজনক অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে কক্ষে তল্লাশি চালিয়ে ২০ গ্রাম গাঁজা ও ৫০০ মিলিলিটার মদ উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে দুই ক্যানটিন বয় স্বীকার করেন, তাঁরা ওই শিক্ষার্থীদের মাদক সরবরাহ করেছেন। শিক্ষার্থীদের মোবাইল কললিস্টে ক্যানটিন বয়দের সঙ্গে নিয়মিত ফোনালাপের তথ্য পাওয়া যায়। এছাড়া, এক ক্যানটিন বয়ের মুঠোফোনে দেখা যায়, ওই শিক্ষার্থীরা একটি কক্ষে বসে মদ পান করছেন।
হল প্রভোস্টের অভিযোগের ভিত্তিতে শৃঙ্খলা কমিটির ২৮৩তম জরুরি সভায় তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। মাদক সেবন ও মাদক রাখার অপরাধে তাঁদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।
এছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ নীতিমালার বিধি অনুযায়ী কেন আরও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে ওই শিক্ষার্থীদের ১১ মার্চের মধ্যে ছাত্রকল্যাণ দপ্তরে লিখিত জবাব জমা দিতে বলা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ উপপরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম জানান, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। যেকোনো উপায়ে মাদক নির্মূলে আমরা সচেষ্ট আছি। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় সর্বনিম্ন শাস্তি হিসেবে চার শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
বিভাগের এবং একজন যন্ত্রকৌশল বিভাগের ছাত্র। তাঁরা শহিদ মোহাম্মদ শাহ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত রোববার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে হলের একটি কক্ষে অভিযান চালান প্রভোস্ট ও সহকারী প্রভোস্টরা। এ সময় চার শিক্ষার্থী ও দুই ক্যানটিন বয়কে সন্দেহজনক অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে কক্ষে তল্লাশি চালিয়ে ২০ গ্রাম গাঁজা ও ৫০০ মিলিলিটার মদ উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে দুই ক্যানটিন বয় স্বীকার করেন, তাঁরা ওই শিক্ষার্থীদের মাদক সরবরাহ করেছেন। শিক্ষার্থীদের মোবাইল কললিস্টে ক্যানটিন বয়দের সঙ্গে নিয়মিত ফোনালাপের তথ্য পাওয়া যায়। এছাড়া, এক ক্যানটিন বয়ের মুঠোফোনে দেখা যায়, ওই শিক্ষার্থীরা একটি কক্ষে বসে মদ পান করছেন।হল প্রভোস্টের অভিযোগের ভিত্তিতে শৃঙ্খলা কমিটির ২৮৩তম জরুরি সভায় তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। মাদক সেবন ও মাদক রাখার অপরাধে তাঁদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।

এছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ নীতিমালার বিধি অনুযায়ী কেন আরও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে ওই শিক্ষার্থীদের ১১ মার্চের মধ্যে ছাত্রকল্যাণ দপ্তরে লিখিত জবাব জমা দিতে বলা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ উপপরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম জানান, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। যেকোনো উপায়ে মাদক নির্মূলে আমরা সচেষ্ট আছি। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় সর্বনিম্ন শাস্তি হিসেবে চার শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

- Advertisement -spot_img
সর্বশেষ

আমির খানের নতুন প্রেমিকা কে?

তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জন সত্যি করে অবশেষে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন বলিউড অভিনেতা আমির খান। আজ তার জন্মদিন। বিশেষ এ...