Your Ads Here 100x100 |
---|
খবরের দেশ বিনোদন ডেস্কঃ
এই সময়ের শ্রোতাপ্রিয় রবীন্দ্রসঙ্গীতশিল্পী নির্ঝর চৌধুরী। পাশাপাশি তিনি সঙ্গীত পরিচালক, মিউজিক থেরাপিস্ট ও শিক্ষকও। তিনি নাটক, সিনেমা ও মঞ্চে গান এবং সঙ্গীত পরিচালনা করেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী। দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নির্ঝর চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলেছেন- পান্থ আফজাল
কবিগুরুর মহাপ্রয়াণ দিবস । দিবসের আগে থেকে এখন পর্যন্ত বেশকিছু টিভি শো ও অনুষ্ঠান নিয়ে অবশ্য ব্যস্ত রয়েছএন তিনি । এর আগে এটিএন মিউজিকের আয়োজনে রবীন্দ্র জয়ন্তী উপলক্ষে গানও করেছেন। তিনি বলেন রবীন্দ্রচর্চা একটি দীর্ঘমেয়াদি বিষয়। যতদিন বাঙালি জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব থাকবে, ততদিন এই চর্চা অব্যাহত থাকবে।

তিনি আরও বলেন রবীন্দ্রনাথ প্রাণের সঙ্গে, সত্তার সঙ্গে মিছে আছেন। তিনি কবিতায়-গানে, গল্প-উপন্যাস-নাটকে, বৈচিত্র্যময় সব রচনায় বাঙালির মেধা, মনন ও চেতনার দ্বারকে উন্মোচন করেছেন। তার রচনার মাধ্যমেই বাঙালি তার জাতিসত্তা সম্পর্কে সচেতন হয়েছে। মোটকথা রবীন্দ্রনাথ বাঙালির অস্তিত্বে বিরাজমান। রবীন্দ্রনাথকে জানতে হলে নতুন প্রজন্মকে বেশি বেশি বই পড়তে হবে।
তরুণ প্রজন্মের কাছে রবীন্দ্রচর্চা কতটুকু প্রভাব ফেলেছে?নির্ঝর চৌধুরীকে প্রশ্ন করলে তিনি উওরে বলেন সব অবস্থাতেই রবীন্দ্রনাথের প্রয়োজন রয়েছে। যেমন, রবীন্দ্রনাথের ‘দিকে দিকে নাগিনীরা ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস, শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস’ বর্তমান সময় এটা বেশি প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া ‘বরিষ ধরা মাঝে শান্তির বারি’ গানটির মূল তাৎপর্য হলো হে প্রভু তুমি আমাকে শান্ত করে দাও। রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিকর্ম দুরবস্থা থেকে পরিত্রাণের পথকে আরও সুগম করে তোলে।