26.9 C
Dhaka
বুধবার, আগস্ট ৬, ২০২৫

মাদারীপুরে ফিলিং স্টেশনে জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধ, বিপাকে ক্রেতারা

জনপ্রিয়
- Advertisement -
Your Ads Here
100x100

মাদারীপুরে ১০ দফা দাবিতে ফিলিং স্টেশনগুলোতে জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধ জানা যায়, জ্বালানি তেল বিক্রির কমিশন ন্যূনতম শতকরা ৭ টাকা, সওজের জমি ইজারা সহজ করা, ফায়ার সার্ভিস ও পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে লাইসেন্স বাতিল, ট্যাংকলরি চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তিতে হয়রানি বন্ধসহ ১০ দফা দাবি তুলেন মালিক পক্ষ। এ সময় ফিলিং স্টেশনগুলোতে অকটেন, পেট্টোল, ডিজেল, কোরোসিনসহ জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধ রাখা হয়। এতে জেলার ১৬টি বৈধ পাম্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের এ সময় অলস সময় কাটাতে দেখা যায়। তেল কিনতে এসে বিড়ম্বনা আর ভোগান্তিতে পড়েন বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা।

 

মোটরসাইকেল চালক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘মোটরসাইকেলে তেল না থাকায় পাম্পে আসি। এখানে এসে দেখি, পাম্পে তেল বিক্রি বন্ধ। এখন নিরুপায় হয়ে পড়েছি। তেল বিক্রি বন্ধ, এটা আগেভাগে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা করা উচিত ছিল। তাহলে ভোগান্তি হত না।’

মাইক্রোবাস চালক কামরুল আকন, ‘আমরা বিভিন্ন জায়গায় ভাড়ায় মাইক্রোবাস নিয়ে যাই। জ্বালানিতেল বিক্রি বন্ধের কারণে বিপাকে পড়ে গেছি। যাত্রীদের নিয়ে দূরে যেতেও পারছি না।’

মাদারীপুর জেলা পাম্প মালিক সমিতির সভাপতি ইউসুফ হাওলাদার বলেন, ‘১০ দফা দাবি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ পেট্টোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদ এ কর্মসূচির ডাক দেয়। এর ফলে সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ৮ ঘণ্টা এই কর্মসূচি পালন করেন তারা। এই দাবি না মানা হলে আগামীতে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে সংগঠনের পক্ষ থেকে।’

প্রসঙ্গত, জেলার পাঁচটি উপজেলায় বৈধ ১৬টি পাম্পে প্রতিদিন এক লাখ ৬০ হাজার লিটার জ্বালানি তেল বিক্রি হয়। আর অবৈধভাবে খুচরা বাজারে তেল বিক্রির দোকানের সংখ্যা কয়েকশ’।

- Advertisement -spot_img
সর্বশেষ

হাসিনা পালানোর পর প্রথমে ঢুকেছিলাম সংসদ ভবনে : ইব্রাহিম খলিল

খবরের দেশ ডেস্ক : হাসিনা পালানোর পর প্রথমে ঢুকেছিলাম সংসদ ভবনে। সেখানে অনেকক্ষণ থাকার পর তারপর রওনা দিলাম গণভবনের দিকে।...