Your Ads Here 100x100 |
---|
এটা দরকার। কারণ, রক্ত দিয়ে তারা যেগুলো অর্জন করেছে, সেগুলো তাদেরকে রক্ষা করতে হবে। অন্যত্থায় সেগুলো সেই সব ব্যক্তি নিয়ে যাবে, যারা বিগত প্রশাসন ও অন্যান্যের মতো সবকিছুর পুনরাবৃত্তি করার সুযোগ খুঁজছে।
(অধ্যাপক ইউনূস)
৩০ জানুয়ারি ২০২৫: নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, বাংলাদেশের ছাত্ররা একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নিচ্ছে। তার মতে, তরুণ প্রজন্মের এই রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা দেশের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “তরুণরা বর্তমানে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা এবং দেশের কল্যাণে নতুনভাবে সংগঠিত হচ্ছে। তাদের রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে।” তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, ছাত্ররা কোনো স্বার্থান্বেষী মহলের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে না এবং তারা রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে আগ্রহী।
তিনি সতর্ক করে বলেন, “তরুণদের উচিত প্রচলিত নেতিবাচক রাজনীতির প্রভাব থেকে দূরে থাকা এবং একটি নতুন ধারার রাজনীতি গড়ে তোলা, যা প্রকৃত গণতন্ত্র ও কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তি তৈরি করবে।”
ইউনূসের এই মন্তব্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ছাত্রদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা যদি বাস্তবায়িত হয়, তবে এটি দেশের প্রচলিত রাজনৈতিক ব্যবস্থার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে।
তবে, ছাত্ররা আসলেই দল গঠন করবে কি না, কিংবা এই উদ্যোগ কতদূর সফল হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ছাত্রদের দল গঠন এবং রাজনীতিতে প্রবেশের উদ্যোগ যদি সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে পরিচালিত হয়, তবে এটি দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য ইতিবাচক ফল বয়ে আনতে পারে।
এটা দরকার। কারণ, রক্ত দিয়ে তারা যেগুলো অর্জন করেছে, সেগুলো তাদেরকে রক্ষা করতে হবে। অন্যত্থায় সেগুলো ছাত্রদের সেই সব ব্যক্তি নিয়ে যাবে, যারা বিগত প্রশাসন ও অন্যান্যের মতো সবকিছুর পুনরাবৃত্তি করার সুযোগ খুঁজছে।
সুতরাং তারা এটা রক্ষা করার চেষ্টা করছে। তাই আমি বলব, ছাত্রদের স্বচ্ছ অভিপ্রায় থাকবে।’