Your Ads Here 100x100 |
---|
সম্প্রতি লালমনিরহাটের পাটগ্রামের সরকারি জসমুদ্দিন কাজী আব্দুল গণি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মুকিব মিয়া আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণের ঘটনায় আলোচনায় এসেছেন। সরকারি চাকরিজীবী হয়ে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হওয়া কতটা আইনসঙ্গত, আর এর পেছনের প্রেক্ষাপট কী—তা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে।
মুকিব মিয়া বলেন
শিক্ষকরা সমাজের অন্যতম অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তারা শুধু শ্রেণিকক্ষেই শিক্ষাদান করেন না, বরং দেশের সঠিক তথ্য তুলে ধরতে এবং জাতিকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে ভূমিকা রাখেন। মুকিব মিয়ার মতো শিক্ষকরা দেশের অগ্রগতির বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধির কাজ করছেন।
শিক্ষকরা সমাজের অন্যতম অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তারা শুধু শ্রেণিকক্ষেই শিক্ষাদান করেন না, বরং দেশের সঠিক তথ্য জনগণের সামনে তুলে ধরে জাতীয় অগ্রগতির পথ সুগম করেন। মুকিব মিয়ার মতো শিক্ষকরা সরকারের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করে সচেতনতা বৃদ্ধিতে জন্য কাজ করছে দাবি করেন মুকিব মিয়া
অন্যদিকে, বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ নম্বর অনুচ্ছেদে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। একজন নাগরিক হিসেবে মুকিব মিয়া রাজনৈতিক মতামত পোষণ করতে পারেন, তবে তিনি সরকারি কর্মকর্তা হওয়ায় তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের অধিকার কতটুকু, তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
তার ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড প্রচারের জন্য লিফলেট বিতরণ করেছেন এবং এটি কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয় বরং সচেতনতা তৈরির প্রচেষ্টা। তবে সমালোচকরা বলছেন, এটি শুধুই দলের প্রচারণা, যা একজন সরকারি কর্মকর্তার জন্য অনৈতিক।