- Advertisement -
Your Ads Here 100x100 |
---|
ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার রেজাউল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। পাশাপাশি নৌ ফায়ার সার্ভিসও আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। ডাম্পিং কার্যক্রম চলমান থাকায় এখনই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে এক কর্মী আহত হয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, পুড়ে ছাই হয়ে গেছে কয়েক বছরের তিলে তিলে জমানো ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সাজানো স্বপ্ন। সবকিছু হারিয়ে পথে বসেছে এই ২২ পরিবারের কয়েক শতাধিক মানুষ। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি তাদের।
এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুত করতে নির্দেশ দিয়েছেন
তিনি বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্তদের শীতবস্ত্র এবং শুকনো খাবার সরবরাহ করা হবে। পরবর্তীতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনুযায়ী আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে।’
ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকায় মোতাহার আকন, খাইরুল আকন, মনির আকন, হারুন আকনসহ একাধিক পরিবারের বসতঘর, দোকান এবং হোটেলের সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকজন ভাড়াটিয়ারও ঘর সম্পূর্ণরূপে পুড়ে গেছে বলে জানান স্থানীয়রা।