- Advertisement -
| Your Ads Here 100x100 |
|---|
বিনোদন ডেস্ক :
নায়ক আমিন খান ও তার ছোট ছেলেতার এই ছেলে এক সাক্ষাতে বলেছিল” আমার বাবা হলো লাস্ট সুপারস্টার “বিষয়টা সত্য না হলেও সকলে খুব মজা পেয়েছিল ওর কথার ধরণ দেখে।তবে,আমিন খানের মধ্যে খুব সম্ভাবনা ছিল।দেখতেও সুদর্শনআগ্রহও ছিল প্রচুরশুরুর দিকের স্ট্রাগল নিয়ে সে বলেছিল,
“চাচার ইস্কাটনের বাসা থেকে প্রতিদিন হেঁটে চলে যেতাম এফ ডিসিতে। ১৯৯৩ সালে ডিগ্রী কমপ্লিট করলাম। বাড়ি থেকে একটা টাকাও আনতাম না।
এফডিসিতে গেলে সবাই চিনত কিন্তু করুনার চোখে দেখত।
তিন বছরের চেষ্টায় আমি যখন ক্লান্ত, তখন শ্রদ্ধেয় সাংবাদিক আহমদ কামরুল মিজান ভাইয়ের পরামর্শে মোহাম্মদ হোসেনের সাথে দেখা হয়। তিনিই “অবুঝ দুটি মন” সিনেমায় সুযোগ দেন। হোসেন ভাই কাস্ট করার পর একটি দুটি ছবির অফার আসতে থাকে।
একদিন দেখি ইলিয়াস কাঞ্চন ও অঞ্জু ঘোষ শ্যুটিং করছেন এফডিসির ঝর্ণা স্পটে। শ্যুটিং এর একফাকে তাদের দুজনকে বড় প্লেটে করে অনেক ধরনের নাস্তা দেয়া হল। মনে হল একদিন আমিও এমন নাস্তা পাব। এসব ভাবতে ভাবতে ক্ষুধা পেটে নিয়ে বাসায় চলে আসি।”
আমিন খান রোমান্টিক নায়কের খোলস থেকে বের হয়ে এন্ট্রি হিরোতেও সফল ছিল।” হৃদয়ের বন্ধন ” ফুল নেবো না অশ্রু নেবো” ছবিগুলো তার অভিনয়ের প্রশংসা করেছে সকলে।তবে সে যেভাবে নিজেকে দেখতে চেয়েছিলোওভাবে তাকে নিয়ে ভাবেনি কেউ।পরে কিছু মানহীন ছবিতে দেখা গেছেসম্মান থাকতে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেনবর্তমানে তার একটা দারুণ কামব্যাক হলে মন্দ হতোনা।

