বিসিবি নির্বাচনের শুরু থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন ফারুক আহমেদ। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) কর্তৃক মনোনীত পরিচালক পদ থেকে তাকে অপসারণ করা হয়, যা তিনি আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। এরপর থেকেই তিনি বিসিবির কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অভিযোগ এনে সংবাদের শিরোনামে আসেন।
দীর্ঘ বিরতির পর তার নির্বাচনী ময়দানে ফেরা অনেকের কাছে ‘অপ্রত্যাশিত’ এবং ‘রহস্যময়’ বলে মনে হলেও, ফারুক আহমেদ নিজেকে আত্মবিশ্বাসী প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরছেন।
বিশেষ করে, তামিম ইকবালসহ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীর সরে দাঁড়ানোয় ক্লাব ক্যাটাগরি (ক্যাটাগরি-২)-তে ফারুক আহমেদের অবস্থান আরও মজবুত হয়েছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।
বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের মোট ২৫ সদস্যের মধ্যে ১২ জন নির্বাচিত হন এই ক্যাটাগরি থেকে। ফলে, ক্লাব প্রতিনিধিদের মধ্যে ফারুক আহমেদের প্রভাব ও পুরোনো সম্পর্ক তাকে এই নির্বাচনে বাড়তি সুবিধা দিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।