যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট মালয়েশিয়ায় পৌঁছেই প্রতিরূপ হয়ে উঠলেন বহু প্রতীক্ষিত এশিয়া সফরের জন্য। তাঁর বিমান “Air Force One” কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর প্রধানমন্ত্রী Anwar Ibrahim তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান। এরপর অনুষ্ঠিত হয় একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান—স্থানীয় শিল্পীদের নৃত্য ও গানের পরিবেশনায় ট্রাম্প নিজেও ‘ফিস্ট-পাম্পিং’ ভঙ্গিতে অংশ নেন।
তবে ট্রাম্পের সফর শুধু নৈশঙ্ঘবন্ধ নয়—তিনি এসেছেন একটি বড় কূটনৈতিক মিশন নিয়ে। আজ থেকে শুরু হওয়া ৪৭তম Association of Southeast Asian Nations (ASEAN) সম্মেলনের অংশ হিসেবে তিনি উপস্থিত ছিলেন থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যকার সম্প্রসারিত শান্তিচুক্তি অনুষ্ঠানে। তাঁকে এই সম্মেলনের প্রথম দিনেই ওই শান্তিচুক্তি সাক্ষর অনুষ্ঠানে দেখা গেছে। বিশ্লেষকরা বলেন, এই শান্তিচুক্তি এবং তার সঙ্গে যুক্ত ট্রাম্পের মধ্যস্থতা একদিকে সাউথইস্ট এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক প্রভাব বাড়ানোর ইঙ্গিত দেয়, অন্যদিকে ট্রাম্পের আন্তর্জাতিক ‘মিডলম্যান’ ইমেজ লালিত হতে পারে।