- Advertisement -
| Your Ads Here 100x100 |
|---|
রাজধানীর পুরান ঢাকায় ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সামনে দিনে-দুপুরে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে একসময়ের শীর্ষ সন্ত্রাসী তারিক সাইফ মামুনকে।
তিনি ১৯৯৭ সালের জাহিদ আমিন ওরফে হিমেল হত্যা মামলায় হাজিরা দিতে আদালতে এসেছিলেন। হাজিরা শেষে হাসপাতালের সামনে গুলিতে তিনি নিহত হন।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সকাল ১০টা ৫১ মিনিটে ন্যাশনাল মেডিক্যাল হাসপাতাল থেকে বের হন মামুন। ফটক পার হয়ে অল্পদূর যাওয়ার পরই দুই দুর্বৃত্ত তার দিকে গুলি ছোড়ে।
প্রথমে একটি গুলি হাসপাতালের জানালায় লাগে, এরপর তারা পরপর পাঁচ রাউন্ড গুলি চালায়, যার তিনটি মামুনের শরীরে লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানকার চিকিৎসকরা পরে ঢাকা মেডিক্যালে স্থানান্তর করেন, তবে সেখানে পৌঁছানোর আগেই তার মৃত্যু হয় বলে জানা গেছে।
হাসপাতালের নিরাপত্তাকর্মী মো. তারেক বলেন,
“দুইজন দুর্বৃত্ত দ্রুত এসে গুলি ছোড়ে। পরে তারা পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, লোকজন দৌড়াদৌড়ি শুরু করে।
সেদিন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মমিনুন নেসার এর আদালতে মামুন হাজিরা দেন।
তবে কোনো সাক্ষী না আসায় আদালত পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেন আগামী বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি।
মামুনের আইনজীবী মেহেদী হাসান জানান,
“তিনি আদালতে হাজিরা দেন, এরপর চলে যান। পরে শুনেছি, হাসপাতালে গিয়েছিলেন। কেন গিয়েছিলেন তা বলতে পারছি না।”

