- Advertisement -
| Your Ads Here 100x100 |
|---|
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
যুদ্ধবিরতির পর ইউক্রেন ও রাশিয়ার সীমান্তে বাফার জোন গড়তে চাইছে যুক্তরাষ্ট্র। এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওয়াশিংটন এই উদ্যোগের নেতৃত্বে থাকলেও ন্যাটো জোটের সেনা পাঠানো হবে না। বরং নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে শান্তিরক্ষায় অবদান রাখতে সক্ষম দেশগুলোর সেনা বিবেচনা করা হচ্ছে।
আলোচনায় বিশেষভাবে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের নাম। রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, এই পরিকল্পনা কার্যকর হলে ইউক্রেন ভবিষ্যতে রাশিয়ার হামলা থেকে অতিরিক্ত সুরক্ষা পাবে।
তবে যুক্তরাষ্ট্র নিজে ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে। প্রকাশ্যে এখনো খুব কম দেশই যুদ্ধবিরতি চুক্তি হলে ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
এনবিসি বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে কিংবা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে আলোচনায় আনতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হতাশ হচ্ছেন। গত মাসে আলাস্কায় পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরও কোনো ইতিবাচক বার্তা আসেনি।
এদিকে ইউরোপীয় দেশগুলোর নেতৃত্বে গঠিত ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ ইউক্রেনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দ্রুত চূড়ান্ত করতে চাইছে। ট্রাম্পকেও এই উদ্যোগে সমর্থন দেওয়ার আহ্বান জানাবে তারা।

